হযরত উমর (রাঃ) চরিত্রটি বরাবরই আমাকে অনেক বেশী মুগ্ধ করে। ওনার সম্পর্কে যতই পড়ি, যতই জানি, এই অশান্ত; অবিচারে ভরা পৃথিবীতে ওনার প্রয়োজনীয়তা ততই অনুভব করি। কারণ তিনি ছিলেন ন্যায় ও ইনসাফের মূর্ত প্রতীক। এই প্রিয় ব্যক্তিত্ব যদি ঢাকা সফরে আসতেন তাহলে কেমন হতো ওনার এই সফর? সফর শেষে কেমন হতো ওনার
আল্লাহর পথের একজন আহ্বানকারী; যিনি কুরআনকে সাথে নিয়ে জীবন পরিচালনা করতে চান, তাঁর সামনে কিছু পরামর্শ রাখতে চাই যাতে করে এর মাধ্যমে তিনি অন্তরের প্রয়োজন পূরণে কুরআন থেকে পাথেয় গ্রহণ এবং তাঁর বিবেক ও বুদ্ধিমত্তাকে কুরআনের নুর দ্বারা আলোকিত করতে পারেন।
‘বাবা, আমি পিটার বলছি। আমরা এই মাত্র শৃঙ্গে এসে পৌঁছেছি।’ ছোটো একটি উক্তি কিন্তু এর মাধ্যমেই অর্ধ-শতাব্দীর দুই প্রান্তে এক সেতুবন্ধন রচিত হলো। পিটার হিলারি যখন এভারেস্টের ২৯,০২৯ ফুট উঁচু শৃঙ্গে এসে পৌঁছালেন, ঠিক সেই মুহূর্তে তিনি স্যাটেলাইট ফোনের মাধ্যমে তার বাবা স্যার এডমন্ড হিলারির কাছে এই ছোটো বার্তাটি পাঠালেন।
ভালো বীজ যেমন একটি ভালো ফসলের সম্ভাবনা ঠিক তেমনি সচ্চরিত্র নাগরিক একটি আদর্শ জাতির সম্ভাবনা। আর সেই সচ্চরিত্র নাগরিকের মনন বিকাশ শুরু হয় মাতৃগর্ভ থেকে শুরু করে শৈশব ও কৈশরে। শিশুদের মজবুত আত্মিক গঠনই আমাদের স্বর্ণোজ্জ্বল জাতি গঠনের হাতিয়ার। তাই সুপরিকল্পিতভাবে মানবীয় গুণাবলির শিক্ষা অপরিহার্য।
ড. আহসান হাবীব ইমরোজ এর ‘বিশ্বমাঝে শীর্ষ হব’ বইটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। এটি পড়ার আগে তার সাড়া জাগানো ও বহুল প্রচারিত বই ‘মোরা বড় হতে চাই’ পড়েছিলাম। দু’টি বই এর মূল ভাব প্রায় একই বলা যায়। আর তা হলো আমাদের ছাত্র-ছাত্রী ও তরুণদের মনে উচ্চ আশা কর্ম উদ্দীপনা আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তোলা, তাদেরকে পরিশ্রম ও সাধনা
গত ২০০-৩০০ বছরের পাশ্চাত্য জগতের উচ্চতা দেখে ধরেই নিয়েছি তারাই সব। আমরা মেনে নিয়ছি ওগুলোই সভ্যতা। ব্রিটিশরা চলে যাবার শতাব্দিপার হতে চললেও রেখে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থার বৌদলতে কয়েকজন মুসলিম বিজ্ঞানীর সাথে পরিচিত হতে পেরেই তৃপ্তিরঢেকুর তুলে ফেলি। এতএত পাশ্চাত্যজগতের বিজ্ঞানীদের মাঝে দুএকজনের সাথে
এই ধরণের উক্তি আমাদের অজ্ঞতাকেই প্রকাশ করে। কেননা, নয় বছর বয়সে বিয়ে করাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যুগের জন্য এটাই ঠিক ছিল। আমরা যদি নিজেদের দাদি-নানিদের বিয়ের খোঁজ নিই, তবে অনেকেই দেখব তাদের বিয়েও হয়েছে ০৯-১০ বছর বয়সে। তৎকালে এমন বয়সে বিয়ে হওয়ার প্রচলন ছিল।
বাসে উঠবার আগে হোটেল থেকে ইহরাম পরে নিয়েছিলাম। এই ইহরাম পরেই হজ বা উমরার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। ইহরাম হচ্ছে দু-টুকরো সেলাইবিহীন শুভ্র পোষাকের গাত্রাবরণী। একটি পরিধানের জন্য, একটি গায়ে জড়ানোর জন্য। হজ হচ্ছে এক রুহানি ভ্রমণ। আর ইহরাম হচ্ছে এই ভ্রমণের রুহানি পোশাক। এ পোশাক পরে হজ যাত্রীকে শুধু শারীরিক নয়, মানসিক প্রস্তুতি নিতে হয়।
বইয়ের শুরুতে লেখকের কথায় লেখক বলেছেন "এই বইয়ে বাংলাদেশের সেকুলারিজম বিষয়ে আমি সচেতন অনুসন্ধানের মাধ্যমে কতগুলো প্রশ্নের জবাব খুঁজেছি।" তো চলুন দেখি লেখক খুঁজে খুঁজে কি কি প্রশ্নের উত্তর পাঠকের জন্য বের করেছযে উদ্দেশ্য নিয়ে সেকুলারিজমের উৎপত্তি, সেকুলারিজম কি সে উদ্দেশ্য পূরণ করতে পেরেছে? বর্তমান সময়ে এই পৃথিবীতে সেকুলারিজমের প্রাসঙ্গিকতা কতটুকু?
নয় বছর বয়সে বিয়ে করাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যুগের জন্য এটাই ঠিক ছিল। আমরা যদি নিজেদের দাদি-নানিদের বিয়ের খোঁজ নিই, তবে অনেকেই দেখব তাদের বিয়েও হয়েছে ০৯-১০ বছর বয়সে। তৎকালে এমন বয়সে বিয়ে হওয়ার প্রচলন ছিল।
মুসলিম ইতিহাসে একজন খলিফা ছিলেন, যিনি পরিচিত ছিলেন ‘পাগলা খলিফা’ নামে। তার নাম ছিল আল হাকিম। মিশরের ফাতেমি খিলাফতের খলিফা ছিলেন তিনি।
আল হাকিমের হুকুমগুলো ছিল খুব অদ্ভুত!
জগতের সব কিছুই আল্লাহর নামের ত্রিমাত্রিক প্রতিফলন, যা আমাদের অস্তিত্বের আয়নায় দৃশ্যমান হয়। প্রকৃত পক্ষে মানুষ এবং সৃষ্টি জগতের যে কোনো সৃষ্টি -হোক তা দৃশ্য বা অদৃশ্য- আল্লাহর বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলনমাত্র। যদি এক মুহূর্তের জন্য আল্লাহ এ জগতের আয়না থেকে তাঁর অনুগ্রহের মুখ ফিরিয়ে নেন, তাহলে সব কিছু অদৃশ্য হয়ে যাবে, কারণ তাঁকে ছাড়া কোনো কিছুই অস্তিত্বশীল হবার যোগ্যতা রাখে না। আল্লাহ হলেন আল হাই- চিরঞ্জীব, যাঁর প্রেরণায় জীবিতরা জীবন লাভ করে। আল্লাহ হলেন আল কাইয়ুম- স্বনির্ভর, জগতের সব কিছু তার উপর নির্ভরশীল।