বিয়ের পরপরই চলে আসে একজন নারীর সন্তান নিয়ে ভাবনা। মা হয়ে ওঠার জন্য কিংবা একটি সার্থক গর্ভধারণের জন্য একজন মায়ের কিছু প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়। কেননা, একটি সুস্থ-সবল বাচ্চার স্বপ্ন সব বাবা-মাই দেখে।
বইয়ের শুরুতে লেখকের কথায় লেখক বলেছেন "এই বইয়ে বাংলাদেশের সেকুলারিজম বিষয়ে আমি সচেতন অনুসন্ধানের মাধ্যমে কতগুলো প্রশ্নের জবাব খুঁজেছি।" তো চলুন দেখি লেখক খুঁজে খুঁজে কি কি প্রশ্নের উত্তর পাঠকের জন্য বের করেছে।
গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে এবং কাজের শুরুতে আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণপূর্বক গভীর চিন্তা-ভাবনা করা সুন্নাহ। ইলমি পরিভাষায় একে ইস্তেখারা বলে। রাসূল (সা.) নিয়মিত ইস্তেখারা করতেন এবং সাহাবাদেরও শিক্ষা দিতেন।
এ দেশে আধুনিকতা, প্রগতিশীলতা কিংবা কমিউনিজমের চর্চা– যাই বলি না কেন, কোনো সেকুলার উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে হয়নি এটা ঐতিহাসিক সত্য। কলোনির যুগে কলকাতার এলিট হিন্দুদের ঔরসে এবং ব্রিটিশদের ব্যবস্থাপনায় যে বেঙ্গল রেনেসাঁর পত্তন হয়েছিল, সেটাকে অনেকে এ দেশে আধুনিকতা বলে স্তব করলেও এটা কোনো সেকুলার ঘটনা ছিল না।
হিদায়াত আল্লাহ তাআ'লার অনেক বড়ো একটি দান। যে হিদায়াত পেয়েছে, সে সফল হয়ে গেছে। আর যে পায়নি তাঁর জন্য রয়েছে দুর্ভোগ। আল্লাহ তাআ'লা কাকে হিদায়াত দিবেন, এটা আল্লাহ তাআ'লা নিজের হাতে রেখেছেন। দুনিয়ার কাউকে দেননি, এমনকি কোনো নবিকেও না। এজন্যইতো আমরা দেখেছি যুগে যুগে এমন লোকও হিদায়াত লাভ করেছেন,
স্যার জিয়াউল হক পুরোদস্তুর লেখক এবং একইসাথে মানসিক কনসালটেন্ট। মেন্টাল হেলথ, মেন্টাল হেলথ নার্সিং ও সাইক্রিয়াট্রি নিয়ে দেশের বাহিরে পড়াশোনা করেছেন। বাবার ও নিজের পেশাগত কারণে ঘুরে বেড়িয়েছেন নিজের দেশ ছাড়াও বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সর্বশেষ তিনি ইংল্যান্ডের একটি বেসরকারি মানসিক হাসপাতালে ডেপুটি ম্যানেজার
লেখক পরিচিতিঃকুমিল্লার গোমতীর তীরে বাসিন্দা সোহেল রানা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে কাজ করেছেন। গার্ডিয়ান থেকে প্রকাশিত "দ্য কিংডম অব আউটসাইডার" এর পর "ব্যাটল ফর পাওয়ার" লেখকের দ্বিতীয় বই। লেখক হিসেবে তিনি সদাসর্বদা বিচরণ করতে চান বিশ্ব রাজনীতি ও ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে; যেতে চান বহুদূরে।
হযরত উমর (রাঃ) চরিত্রটি বরাবরই আমাকে অনেক বেশী মুগ্ধ করে। ওনার সম্পর্কে যতই পড়ি, যতই জানি, এই অশান্ত; অবিচারে ভরা পৃথিবীতে ওনার প্রয়োজনীয়তা ততই অনুভব করি। কারণ তিনি ছিলেন ন্যায় ও ইনসাফের মূর্ত প্রতীক। এই প্রিয় ব্যক্তিত্ব যদি ঢাকা সফরে আসতেন তাহলে কেমন হতো ওনার এই সফর? সফর শেষে কেমন হতো ওনার
আল্লাহর পথের একজন আহ্বানকারী; যিনি কুরআনকে সাথে নিয়ে জীবন পরিচালনা করতে চান, তাঁর সামনে কিছু পরামর্শ রাখতে চাই যাতে করে এর মাধ্যমে তিনি অন্তরের প্রয়োজন পূরণে কুরআন থেকে পাথেয় গ্রহণ এবং তাঁর বিবেক ও বুদ্ধিমত্তাকে কুরআনের নুর দ্বারা আলোকিত করতে পারেন।
‘বাবা, আমি পিটার বলছি। আমরা এই মাত্র শৃঙ্গে এসে পৌঁছেছি।’ ছোটো একটি উক্তি কিন্তু এর মাধ্যমেই অর্ধ-শতাব্দীর দুই প্রান্তে এক সেতুবন্ধন রচিত হলো। পিটার হিলারি যখন এভারেস্টের ২৯,০২৯ ফুট উঁচু শৃঙ্গে এসে পৌঁছালেন, ঠিক সেই মুহূর্তে তিনি স্যাটেলাইট ফোনের মাধ্যমে তার বাবা স্যার এডমন্ড হিলারির কাছে এই ছোটো বার্তাটি পাঠালেন।
গত ২০০-৩০০ বছরের পাশ্চাত্য জগতের উচ্চতা দেখে ধরেই নিয়েছি তারাই সব। আমরা মেনে নিয়ছি ওগুলোই সভ্যতা। ব্রিটিশরা চলে যাবার শতাব্দিপার হতে চললেও রেখে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থার বৌদলতে কয়েকজন মুসলিম বিজ্ঞানীর সাথে পরিচিত হতে পেরেই তৃপ্তিরঢেকুর তুলে ফেলি। এতএত পাশ্চাত্যজগতের বিজ্ঞানীদের মাঝে দুএকজনের সাথে
এই ধরণের উক্তি আমাদের অজ্ঞতাকেই প্রকাশ করে। কেননা, নয় বছর বয়সে বিয়ে করাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যুগের জন্য এটাই ঠিক ছিল। আমরা যদি নিজেদের দাদি-নানিদের বিয়ের খোঁজ নিই, তবে অনেকেই দেখব তাদের বিয়েও হয়েছে ০৯-১০ বছর বয়সে। তৎকালে এমন বয়সে বিয়ে হওয়ার প্রচলন ছিল।
বাসে উঠবার আগে হোটেল থেকে ইহরাম পরে নিয়েছিলাম। এই ইহরাম পরেই হজ বা উমরার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। ইহরাম হচ্ছে দু-টুকরো সেলাইবিহীন শুভ্র পোষাকের গাত্রাবরণী। একটি পরিধানের জন্য, একটি গায়ে জড়ানোর জন্য। হজ হচ্ছে এক রুহানি ভ্রমণ। আর ইহরাম হচ্ছে এই ভ্রমণের রুহানি পোশাক। এ পোশাক পরে হজ যাত্রীকে শুধু শারীরিক নয়, মানসিক প্রস্তুতি নিতে হয়।
বইয়ের শুরুতে লেখকের কথায় লেখক বলেছেন "এই বইয়ে বাংলাদেশের সেকুলারিজম বিষয়ে আমি সচেতন অনুসন্ধানের মাধ্যমে কতগুলো প্রশ্নের জবাব খুঁজেছি।" তো চলুন দেখি লেখক খুঁজে খুঁজে কি কি প্রশ্নের উত্তর পাঠকের জন্য বের করেছযে উদ্দেশ্য নিয়ে সেকুলারিজমের উৎপত্তি, সেকুলারিজম কি সে উদ্দেশ্য পূরণ করতে পেরেছে? বর্তমান সময়ে এই পৃথিবীতে সেকুলারিজমের প্রাসঙ্গিকতা কতটুকু?
নয় বছর বয়সে বিয়ে করাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যুগের জন্য এটাই ঠিক ছিল। আমরা যদি নিজেদের দাদি-নানিদের বিয়ের খোঁজ নিই, তবে অনেকেই দেখব তাদের বিয়েও হয়েছে ০৯-১০ বছর বয়সে। তৎকালে এমন বয়সে বিয়ে হওয়ার প্রচলন ছিল।
মুসলিম ইতিহাসে একজন খলিফা ছিলেন, যিনি পরিচিত ছিলেন ‘পাগলা খলিফা’ নামে। তার নাম ছিল আল হাকিম। মিশরের ফাতেমি খিলাফতের খলিফা ছিলেন তিনি।
আল হাকিমের হুকুমগুলো ছিল খুব অদ্ভুত!
জগতের সব কিছুই আল্লাহর নামের ত্রিমাত্রিক প্রতিফলন, যা আমাদের অস্তিত্বের আয়নায় দৃশ্যমান হয়। প্রকৃত পক্ষে মানুষ এবং সৃষ্টি জগতের যে কোনো সৃষ্টি -হোক তা দৃশ্য বা অদৃশ্য- আল্লাহর বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলনমাত্র। যদি এক মুহূর্তের জন্য আল্লাহ এ জগতের আয়না থেকে তাঁর অনুগ্রহের মুখ ফিরিয়ে নেন, তাহলে সব কিছু অদৃশ্য হয়ে যাবে, কারণ তাঁকে ছাড়া কোনো কিছুই অস্তিত্বশীল হবার যোগ্যতা রাখে না। আল্লাহ হলেন আল হাই- চিরঞ্জীব, যাঁর প্রেরণায় জীবিতরা জীবন লাভ করে। আল্লাহ হলেন আল কাইয়ুম- স্বনির্ভর, জগতের সব কিছু তার উপর নির্ভরশীল।