নয় বছর বয়সে বিয়ে করাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যুগের জন্য এটাই ঠিক ছিল। আমরা যদি নিজেদের দাদি-নানিদের বিয়ের খোঁজ নিই, তবে অনেকেই দেখব তাদের বিয়েও হয়েছে ০৯-১০ বছর বয়সে। তৎকালে এমন বয়সে বিয়ে হওয়ার প্রচলন ছিল।
এমন সময় মসজিদের এক কোনায় ‘লা হুকমা ইল্লা লিল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর হুকুম ছাড়া আরও হুকুম মানি না’ স্লোগানে একটা হট্টগোল শুরু হয়।
মুয়াবিয়া (রা.)-এর সাথে বিরোধের নিষ্পত্তিকল্পে গঠিত সালিশি কমিটির দিকে ইঙ্গিত করে তারা আলি (রা.)-কে উদ্দেশ্য করে বলে, আপনি বিচারব্যবস্থা মানুষের হাতে তুলে দিয়েছেন!
মনে করুন, আপনার বাবার অনেক জায়গাজমি, বাসাবাড়ি ছিল।; কিন্তু তিনি সেগুলোর কথা কাউকে বলে যাননি, দলিলপত্রও দিয়ে যাননি।
আপনি ২০ বছর একটি বাসায় ভাড়া থাকেন। যে অফিস আছে, সেটার ভাড়া দেন ১০ বছর।
যেসব কারণে ভালো প্যারেন্টিং হয় না সেগুলো হলো:
মুসলিম ইতিহাসে একজন খলিফা ছিলেন, যিনি পরিচিত ছিলেন ‘পাগলা খলিফা’ নামে। তার নাম ছিল আল হাকিম। মিশরের ফাতেমি খিলাফতের খলিফা ছিলেন তিনি।
আল হাকিমের হুকুমগুলো ছিল খুব অদ্ভুত!
জগতের সব কিছুই আল্লাহর নামের ত্রিমাত্রিক প্রতিফলন, যা আমাদের অস্তিত্বের আয়নায় দৃশ্যমান হয়। প্রকৃত পক্ষে মানুষ এবং সৃষ্টি জগতের যে কোনো সৃষ্টি -হোক তা দৃশ্য বা অদৃশ্য- আল্লাহর বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলনমাত্র। যদি এক মুহূর্তের জন্য আল্লাহ এ জগতের আয়না থেকে তাঁর অনুগ্রহের মুখ ফিরিয়ে নেন, তাহলে সব কিছু অদৃশ্য হয়ে যাবে, কারণ তাঁকে ছাড়া কোনো কিছুই অস্তিত্বশীল হবার যোগ্যতা রাখে না। আল্লাহ হলেন আল হাই- চিরঞ্জীব, যাঁর প্রেরণায় জীবিতরা জীবন লাভ করে। আল্লাহ হলেন আল কাইয়ুম- স্বনির্ভর, জগতের সব কিছু তার উপর নির্ভরশীল।